অতিরিক্ত ইয়ারফোন ব্যবহারের ফলে হতে পারে মারাত্মক সমস্যা দেখে নিন।

 👇 হেডফোন আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসের মধ্যে একটি অন্যতম সঙ্গী। আমরা অনেকেই গান শুনতে কিংবা মোবাইলে কথা বলতে ঘন্টার পর ঘন্টা হেডফোন ব্যবহার করি আবার কেউ কেউ বাইরের শব্দ এড়াতে হেডফোন ব্যবহার করি।

যদি আমাদের এমনই অভ্যাস হয়ে থাকে তা এখন থেকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন।তা না হলে হতে পারে অনেক বড় সমস্যা। আসুন জেনে নেই অতিরিক্ত হেডফোন ব্যবহারের ফলে কি কি হতে পারে।

১।শ্র’বণশ’ক্তির জ’ড়তা –আমরা যে শব্দ শুনি সেটা যদি ১০০ ডেসিমেল এর বেশি হয় তাহলে শ্রবণের সমস্যা হতে পারে। কিছু স’মীক্ষায় দেখা যায়, যারা নিয়মিত ইয়ারফোন ব্যবহার করেন এবং তারা উচ্চ শব্দে মিউজিক শোনেন তাদের কানে জড়তা চলে আসে।

২।ম’স্তিষ্কের উপর বি’রুপ প্র’তিক্রিয়া – ইয়ারফোন থেকে একপ্র’কার তড়িত-চু’ম্বকী’য় তরঙ্গের সৃষ্টি হয়, যার ফলে অধিক সময় ধ’রে ইয়ারফোনের ব্যবহার ম’স্তিষ্কের ক্ষ’তি ক’রতে পারে বলে মনে করা হয়৷

👇

👇

👇

👇

৩।ই’নফেকশনের সম’স্যা- ইয়ারফোন ব্য’ক্তিগত থাকাই উচিত৷ কিন্তু অনেকেই তা ব’ন্ধু-বান্ধবদের স’ঙ্গে শে’য়ার করে থাকে। এতে কানে ই’নফেকশনের স’ম্ভাবনা বেড়ে যায় অ’নেকটাই৷ তাই এই বিষয়ে স’চেতন থাকতে হবে প্র’ত্যেককে৷

আমরা একটা জিনিস লক্ষ্য করি যে,দীর্ঘ সময় হাই ভলিউমের গান শুনলে হেডফোন খোলার পর কিছুক্ষণ ভালোভাবে কানে শোনা যায় না। এমনকি কানে ভো ভো শব্দ শোনা যায়। দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলে শ্রবণশক্তির মারাত্মক সমস্যা হয়ে যেতে পারে।

উ’ল্লেখ্য কম ভলিউমে ইয়ারফোন ব্যবহার করা উচিত তাও বে’শীক্ষণ নয়৷ এবং রাস্তায় চলতে গিয়ে এসব ব্যবহার না করাই ভালো৷ আপনার সুর’ক্ষা আপনারই হাতে  ৷ বিশেষ করে রাস্তা পারাপারের সময় হেডফোন ব্যবহার করবেন না ফুটপাত ব্যবহার করবেন।